শাবিস্তানের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: রমজান মাসের প্রতি নামাজের পর আমরা এই দোয়াটি পাঠ করি। «اللهم ادخل علی اهل القبور السرور»
হে আল্লাহ্! যারা কবরে শায়িত আছে তাদেরকে সুখ-কাননে প্রবেশ করাও। হে আল্লাহ্! সমস্ত দরিদ্রকে ধনী করো। হে আল্লাহ্! প্রতিটি ক্ষুধার্তকে তৃপ্ত কর। হে আল্লাহ্! বস্ত্রহীনদেরকে বস্ত্র পড়াও। হে আল্লাহ্! ঋণীদের ঋণ পরিশোধ করে দাও। দুঃখীদের দুঃখ দূর করে দাও। হে আল্লাহ্! মুসলমানদেরকে যাবতীয় বিশৃঙ্খলা থেকে মুক্ত করো। হে আল্লাহ্! রোগীদের আরোগ্য দান করো। হে আল্লাহ্! তোমার প্রাচুর্যের দ্বারা আমাদের দারিদ্র্য মোচন কর। হে আল্লাহ্! আমাদের দুরাবস্থাকে তোমার সন্তুষ্টি দ্বারা সু-অবস্থায় পরিণত করে দাও। হে আল্লাহ্! আমাদের ঋণ পরিশোধ করে দাও এবং আমাদের দারিদ্র্য ও অভাব দূর করে দাও। নিশ্চয়ই তুমি সর্বশক্তিমান।
এটা কখন সম্ভব, যখন ইমাম মাহদীর আবির্ভাব ঘটবে এবং তিনি তার ন্যায়পরায়ন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবেন। কেবল তখনই এই দোয়ার বাস্তবায়ন ঘটবে।
পবিত্র রমজান হচ্ছে রহমত, বরকত এবং মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। মহানবী(সা.) বলেছেন, যারা এই মাসে ক্ষমা প্রাপ্ত হল না তাদের আর ক্ষমা পাওয়ার সুযোগ নেই।
রমজান মাসেই ইমাম মাহদীর(আ.) আবির্ভাবের প্রথম এবং অনিবার্জ আলামত দেখা যাবে। তা হচ্ছে আসমানী আওয়াজ। ফেরেশতারা রমজান মাসের ২৩ তারিখে ঘোষণা দিবেন যে, ইমাম মাহদীর(অঅ.) আগমন ঘটবে। আর তার তিন মাস পর অর্থাত মুহাররাম মাসে ইমাম মাহদী পবিত্র কাবাঘরে আবির্ভূত হবেন।