বার্তা সংস্থা ইকনা: শতাধিক প্রতিবাদকারী এই বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য সরকারের নিকট থেকে অনুমোদন গ্রহণ করেছে এবং পুলিশের নজরদারীতে বিক্ষোভকারীরা পবিত্র কুরআনের অবমাননা করেছে!
বিক্ষোভকারীরা দাবি করেছে, এই বিক্ষোভের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, পশ্চিমা দেশে এবং চেক প্রজাতন্ত্রে যে সকল মুসলমানেরা রয়েছে তারা সেই সম্প্রদায়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
এছাড়াও বিক্ষোভকারীরা মসজিদের সামনে ধর্মীয় পোশাক ও পবিত্র রমজান মাসে রোজা থাকার ব্যাপারে রীতি বিরোধী কাজ করেছে।
বিক্ষোভের শেষে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে পবিত্র কুরআনের পৃষ্ঠা বিতরণ করেছে এবং সেগুলোয় আগুন ধরিয়ে এই গ্রন্থের অবমাননা করেছে।
ব্রনু শহরের কর্মকর্তারা পেটরি ইস্টিকা বলেন, ইসলাম বিদ্বেষীদের এধরণের কাজের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং এ ব্যাপারে এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে।
বলাবাহুল্য, চেক প্রজাতন্ত্রে ব্রনু শহরের জামে মসজিদটি সেদেশের প্রথম মসজিদ। উক্ত মসজিদটি ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ব্রনু শহরে প্রায় এক হাজার মুসলিম অধিবাসী জীবনযাপন করেন।