নতুন আইন অনুযায়ী চার্চ-পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত বিদ্যালয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীরা ইসলামী হিজাব ব্যবহার করে ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
কেনিয়ায় বিচার বিভাগের রায়ে আরও ঘোষণা করেছে, স্কুলসমূহে ধর্মীয় ও জাতিগত বৈষম্য থেকে বিরত থাকতে হবে।
কেনিয়ার এক আইনজীবী এ ব্যাপারে বলেছেন: শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের ইউনিফর্মের সাথে হিজাবের পার্থক্য থাকার কারণে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার উপেক্ষা করা বৈধ নয়। আমাদের মেনে নিতে হবে যে, কেনিয়ায় বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ একসাথে জীবন যাপন করছে। আর এজন্যই একে অপরের বিশ্বাসের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে হবে।
বলাবাহুল্য, কেনিয়ার সমাজকে বিভক্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য দেশটির অন্যান্য স্কুলেও হিজাব নিষেধাজ্ঞা জারি বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।