তিনি গুরুত্বারোপ করে বলেন: শোকানুষ্ঠানের সময় আহলে বাইত (আ.)এর ভক্তগণ হযরত আব্বাস (আ.)এর পবিত্র মাযার থেকে মাতম ও নওহা পাঠ করতে করতে ইমাম হুসাইন (আ.)এর পবিত্র মাযারের দিকে ধাবিত হন।
বলাবাহুল্য, আজ হতে ১৩৭৭ বছর আগে অর্থাৎ ৬১ হিজরির ১০ম মুহররমে ইসলামকে রক্ষা করার জন্য ইমাম হুসাইন (আ.) এবং তাঁর একনিষ্ঠ সঙ্গীগণ শহিদ হন। ইমাম হুসাইনকে (আ.) শহীদ করার পর ইয়াজিদ সেনারা নবী পরিবার তথা ইমাম পরিবারের এবং ইমাম শিবিরের সকল নারী ও কন্যা শিশুকে বন্দী করে কুফায় নিয়ে যায়। এ সময় ইয়াজিদ সেনারা শহীদদের বিচ্ছিন্ন মাথা বর্শায় বিদ্ধ করে নিয়ে আসে তাদের সঙ্গে।
কারবালার ঘটনার মাধ্যমে ইমাম হুসাইন (আ.) অন্যায়ের প্রতিবাদ করে এবং ইয়াজিদের সাথে বাইয়াত না করে আমাদেরকে সত্য পথের সন্ধান দেখিয়ে গিয়েছেন।