বার্তা সংস্থা ইকনা: উক্ত প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কাশ্মীরের প্রেসিডেন্ট "সর্দার মাসউদ খানে'র উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন: পূর্বে কাশ্মীরে হিন্দু এবং মুসলমানেরা শান্তিপূর্ণ ভাবে পাশাপাশি জীবন যাপন করত। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আজ একটি যুদ্ধক্ষেত্র পরিণত হয়েছে। সেখানে এমন মূল্যবান শিল্প আর দেখা যাবে না।
মাসউদ খান আশা প্রকাশ করে বলেন: পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ও বৈদেশিক সম্পর্কের উন্নয়নের জন্য কাশ্মীর সেতু হিসেবে কাজ করতে পারে। কোন প্রকার দ্বন্দ্ব ও বিভেদ না থাকাই উত্তম।
এই প্রদর্শনীতে পবিত্র কুরআনের পাণ্ডুলিপি ছাড়াও কাশ্মীরের মুসলমানদের কারুশিল্পও উপস্থাপন করা হয়েছে।
এছড়াও প্রদর্শনীতে কাশ্মীরের বংশপরম্পরায় থেকে চলে আসা অতি প্রাচীন ও মূল্যবান রৈখিক কুরআন উপস্থাপন করা হয়েছে।
এরমধ্যে এক খণ্ড পাণ্ডুলিপি ১৮ শতাব্দীর অন্তর্গত। উক্ত পাণ্ডুলিপিটি তৎকালীন বাদশাহের তত্ত্বাবধায়নে ছিল। কুরআন শরিফের পাণ্ডুলিপিটি ফার্সিতে অনুদিত আরবি টেক্সটের।
iqna