
বার্তা সংস্থা ইকনা: হ্যাঁ মহাকালের ত্রাণকর্তা ইমাম মাহদীর দায়িত্ব অনেক বড় এবং বেশী। তিনি আবির্ভূত হয়ে দুনিয়াকে স্বর্গরাজ্যে পরিণত করবেন। তিনি সকল জুলুমের মুল উৎপাটন করবেন, সারা বিশ্বে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্ঠিত করবেন।
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন: ইমাম মাহদীর আগমনের ফলে বিশ্ব শান্তিতে ভরপুর হয়ে যাবে, সর্বত্র নিরাপত্তা বিরাজ করবে। আর এই আনন্দে কবরবাসী মু’মিনরাও পরস্পরকে অভিনন্দন জানাবেন।
عن ابی عبدالله علیه السلام:«کأنی بالقائم علی منبر الکوفه وقد لبس درع رسول الله صل الله علیه وآله» وذکر أحواله إلی آن قال :- «ولا یبقی مومن ألاّ دخلت علیه الفرحة فی قبره و ذلک حین یتزاورون فی قبورهم و یتباشرون بقیام القائم علیه السلام.»
ইসবাতুল হুদা, ৩য় খণ্ড, পৃ: ৫৩০
ইমাম মাহদী (আ.) তাঁর বিশ্বজনীন বিপ্লবের মাধ্যমে কুফর ও শিরককে পৃথিবী থেকে উৎখাত করবেন এবং সকলকে পবিত্র ইসলামের দিকে আহবান করবেন৷
ইমাম মাহদী (আ.) অদৃশ্য থেকে সাহায্য প্রাপ্ত হবেন এবং তাঁর মধ্যে নবীদের নিদর্শন থাকবে, যেমন: হযরত সুলাইমান (আ.)-এর আংটি, হযরত মুসার লাঠি এবং রাসূল (সা.)-এর বর্ম, তলোয়ার ও পতাকা তাঁর কাছে থাকবে। (ইছবাতুল হুদা, খণ্ড- ৩, পৃ: ৪৩৯-৪৯৪)। সূত্র: