MEMO এর উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা: ফিলিস্তিনের ধর্ম ও ওয়াকফ বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছেন: শুধু সেপ্টেম্বর মাসে ৫৩ বার আজান প্রচারে বাধা প্রদান করা হয়েছে, যা মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘন এবং মুসলমানদের পবিত্র স্থানের সীমা লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত।
ফিলিস্তিনের আল-খলিল শহরের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসমূহে জায়নবাদীদের হস্তক্ষেপ ও হামলার বিষয়ে হুশিয়ারী উচ্চারণ করে ফিলিস্তিনের ধর্ম ও ওয়াকফ বিষয়ক মন্ত্রী ইউসুফ আদইস বলেন: মুসলমানদের পবিত্র স্থানগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ লাভের উদ্দেশ্যে এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন: ফিলিস্তিনীদের অধিকার লঙ্ঘনে ইহুদি বসতীতে বসবাসকারী ইসরাইলীদের পথ মসৃণ করার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপগুলো গৃহীত হচ্ছে।
আজানের শব্দ ইহুদি বসতিতে বসবাসরত ইহুদিদের কষ্টের কারণ হয় বলে অজুহাত তুলে মসজিদগুলো থেকে আজান প্রচারে বাধা দেয় জায়নবাদী কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, মসজিদে ইব্রাহিমীতে নামায পড়তে হলে মুসলমানদেরকে বেশ কয়েকটি তল্লাশী পয়েন্ট অতিক্রম করে মসজিদে পৌঁছুতে হয়। ১৯৯৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এক ইসরায়েলি-আমেরিকান উগ্রপন্থী হেবরন এ মসজিদ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। সে সময় নামাজরত ২৯ জন মুসলমান নিহত হয়।#3678677