বার্তা সংস্থা ইকনা: দুই দফা ভোটাভুটি শেষে প্যাটিয়টিক ইউনিয়ন অব কুর্দিস্তান বা পিইউকে’র নেতা সালেহকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কুর্দিস্তান ডেমোক্রেটিক পার্টি বা কেডিপি’র নেতা ফুয়াদ হোসেইন। গণতান্ত্রিক ইরাকের সমসাময়িক ইতিহাসে এই প্রথম দুই প্রধান কুর্দি রাজনৈতিক দলের প্রত্যেকটি প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী দিল।
ইরাকের সংবিধান অনুযায়ী, পার্লামেন্টের প্রথম ভোটাভুটিতে একজন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে দুই-তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যের সমর্থন পেতে হয়। তবে যদি কোনো প্রার্থী তা পেতে ব্যর্থ হন তাহলে প্রথম ভোটাভুটিতে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে দ্বিতীয় দফা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় এবং সেখানে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
ইরাকে ২০০৫ সালে প্রথম বহুদলীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় দেশটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব কুর্দি জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়।