পার্সটুডের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট:
দুই বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অপরাধের পাশাপাশি ইসলামি বিপ্লবের গণআন্দোলনের সময়ও ইরানের বিরুদ্ধে ধ্বংসযজ্ঞে ইন্ধন জুগিয়েছে ব্রিটেন। ইরান বিরোধী অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞায় আমেরিকাকে সহযোগিতা দিয়েছে। বুড়ো শেয়াল ব্রিটেনের বিরুদ্ধে তাই ইরানি জাতির নিন্দা এবং ঘৃণা অব্যাহত থাকবে।
জনাব খাতামি বলেন, তথাকথিত অপ্রতিরোধ্য মার্কিন গোয়েন্দা ড্রোন ফেলে দিয়ে এবং হরমুজ প্রণালী পার হওয়ার সময় আইন লঙ্ঘনের দায়ে ব্রিটিশ তেল ট্যাংকার আটকের মধ্য দিয়ে ইরানের শক্তিমত্তা দেখতে পেয়েছে বিশ্ববাসী।
ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের প্রতিনিধি দলকে দেয়া ইরানের সর্বোচ্চ নেতার সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন: ইহুদিবাদী ইসরাইল ফিলিস্তিন ইস্যুকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু ফিলিস্তিনের ব্যাপারে ইরানের সুস্পষ্ট অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসবে না।
নাইজেরিয়ার ইসলামি আন্দোলনের নেতা শায়খ ইব্রাহিম জাকজাকির শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে বিশিষ্ট এই আলেম বলেন: ইহুদিবাদী ইসরাইল এবং সৌদি আরব নাইজেরিয়া সরকারকে ইন্ধন জোগাচ্ছে শায়খ জাকজাকি এবং তার স্ত্রীকে কারাবন্দি করতে। এই পদক্ষেপের পরিণতিকে তাদের ভয় করা উচিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।