মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। শেইখ খলিফার মৃত্যুতে এক সপ্তাহের শোক ঘোষণা করেছেন রাজা শেইখ হামাদ বিন ইসা আলে খলিফা। ২০১১ সালে গণআন্দোলনের সময় দুর্নীতির অভিযোগে তার পদত্যাগের দাবি উঠলেও তিনি ক্ষমতা ধরে রাখেন।
তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত প্রধানমন্ত্রীদের অন্যতম। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির পাশাপাশি হত্যা-নির্যাতনের নানা অভিযোগ রয়েছে।
আজ সকালে যুক্তরাষ্ট্রের মায়ো ক্লিনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শেইখ খলিফা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার পর দাফনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে তার জানাজা ও দাফন অনুষ্ঠানে বেশি জনসমাগমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
বাইরাইনের বর্তমান রাজতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে গত কয়েক দশক ধরে গণআন্দোলন চলছে। সম্প্রতি দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করায় দেশটির জনগণ আরো বেশি ক্ষুব্ধ হয়েছে। iqna