
তিনি বলেন, এই ক্যামেরাগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয়ে বসানো হচ্ছে এবং এগুলো নতুন ও উন্নত মানের ক্যামেরা যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) সাহায্যে তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং পায়ে হেঁটে আসা যাত্রী ও যানবাহনের সংখ্যা গণনা করতে পারে।
হামজা বলেন, যাত্রী গণনার এই ক্যামেরাগুলো আরবাঈন যাত্রার ব্যবস্থাপনা এবং বিভিন্ন সেবার পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।
আব্বাসি পবিত্র স্থান কর্তৃপক্ষ চায় আরবাঈন যাত্রায় আগত যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে এবং এটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে তাদের সকল সক্ষমতা, যেমন যন্ত্রপাতি ও জনবল ব্যবহার করছে।
এই প্রেক্ষাপটে, আব্বাসি পবিত্র স্থান কর্তৃপক্ষের কারিগরি ও শিল্প বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, হযরত আবুল ফজল আব্বাস (আ.)-এর পবিত্র রওযার নিকটবর্তী এলাকায় নতুন জায়গা প্রস্তুতের কাজ চলছে।
এই বিভাগের একজন কর্মী মোস্তাফা আহমাদ আশূর বলেন: মহররম মাসের ১৩ তারিখ থেকেই মিলিয়ন মানুষের আরবাঈন যাত্রার জন্য জায়গা সম্প্রসারণ ও প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়েছে।
তিনি আরও বলেন: এই কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে – হযরত উম্মুল বানীন (আ.) প্রাঙ্গণ ও লাইব্রেরির সর্দাব ও পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণ বিভাগে উন্নয়ন, লোহার ও কাঠের পার্টিশন সংযোজন, ঠান্ডা করার যন্ত্র ও বিদ্যুৎ ও বায়ুচলাচল ব্যবস্থা স্থাপন ইত্যাদি।
আরবাঈন যাত্রীদের বরণ করতে আব্বাসি পবিত্র মাজার প্রস্তুত হচ্ছে। 4297232#