এই কমিটির মুখপাত্র মুকদাদ মিরি বলেন: “মিলিয়নভিত্তিক জিয়ারতের জন্য শীর্ষ নিরাপত্তা কমিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত সেইসব খবরকে অস্বীকার করছে, যাতে দাবি করা হয়েছে যে সিরীয় নাগরিকদের ইরাকে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ধরনের খবরের কোনো ভিত্তি নেই।”
তিনি আরও বলেন, “যেসব ব্যক্তি বৈধ ভিসা নিয়ে ইরাকে আসছেন—তা পর্যটন হোক বা জিয়ারতের উদ্দেশ্যে—তাদের জন্য ইরাকে প্রবেশের অনুমতি পূর্বের মতোই বহাল রয়েছে এবং নির্ধারিত আইনানুগ প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে তা সম্পন্ন হচ্ছে।”
ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা জানান: “এই কমিটি গণমাধ্যম ও নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে যেন তারা সঠিক তথ্য যাচাই করে এবং গুজবে বিভ্রান্ত না হয়। সেই সঙ্গে এই কমিটি জোর দিয়ে বলছে, তারা বিভিন্ন দেশ থেকে আগত জিয়ারতকারীদের প্রবেশ সহজ করতে আগ্রহী, যাতে ইরাকি আতিথেয়তার একটি চিত্র উপস্থাপন করা যায় এবং সবার নিরাপত্তা ও সুস্থতা রক্ষা করা যায়।”
আরবাঈন হোসাইনি (আ.)-এর সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, বিভিন্ন দেশের শিয়া মুসলমানরা ইরাকে পায়ে হেঁটে যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সিরীয় জিয়ারতকারীদেরও ইরাক-সিরিয়া সীমান্তে অভ্যর্থনা জানানো হচ্ছে এবং আল-হাশদ আশ-শাআবি বাহিনী তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। 4297622#