নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় উৎস প্রতিবেদন অনুযায়ী, দায়েশ ইরাক ও সিরিয়ায় নামাজের সময়সূচী পরিবর্তণের কারণ ঘোষণা করেছে।
এছাড়াও তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তাদের দখলকৃত এলাকায় নামাজের মধ্যে এবং নামাজের পর হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং তার পবিত্র বংশধরদের উপর সালাওয়াত পাঠ করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। নামাজের মধ্যে এবং নামাজের পর হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং তার পবিত্র বংশধরদের উপর সালাওয়াত পাঠ করাকে বেদআত ঘোষণা করেছে।
সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ২০১১ সালে দায়েশ তথা আইএসআইএসের উৎপত্তি হয়। নিজেদের সন্ত্রাসীমূলক কার্যক্রম বিস্তৃতি করার পর ২০১৪ সালে ইরাকের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলের কিছু এলাকা দখল করেছে। দখলকৃত এলাকার বাসিন্দাদের সাথে ভয়ঙ্কর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করছে।
অপরদিক থেকে ইরাকের সামরিক বাহিনী এবং সেদেশের স্বেচ্ছাসেবীরা দায়েশের হাত থেকে রামাদি ও ফাল্লুজা শহর সহ অন্যান্য শহর মুক্ত করেছে।
ইরাকে সামরিক সূত্র জানিয়েছে ২০১৬ সালের মধ্যে তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশ সর্বশেষ ঘাটি মসুল মুক্ত করে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনবে।