বার্তা সংস্থা ইকনা: রুহানি বলেন, ইরান এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে বর্তমান সম্পর্কের সক্ষমতা নিয়ে কথা বলেছি। বিশেষ করে পরমাণু সমঝোতা পত্র বা জেসিপিওএ'র পর ইউরোপীয় দেশগুলো অর্থনৈতিক, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বাড়ানোর ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করছে।
প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেন, ইরান বিরোধী নিষেধাজ্ঞার কারণে জেসিপিওএ বাস্তবায়নের আগেই ফিনল্যান্ডের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে দেশটির প্রেসিডেন্টের তেহরান সফরের ফলে দু'দেশের মধ্যে সম্পর্ক আবার নতুন করে বাড়ার ক্ষেত্রে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে।
তিনি বলেন, গত কয়েক দিনে দু'পক্ষ জ্বালানী, যোগাযোগ, প্রযুক্তি পরিবেশ এবং বিনিয়োগ বিষয়ে চারটি স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছে। এছাড়া, প্রেসিডেন্ট সৌলির তেহরান সফরকালে ব্যাংকিং সম্পর্ক বাড়ানো, তেহরান ও হেলসিংকির মধ্যে সরাসরি বিমান ফ্লাইট চালু করার পাশাপাশি বাকু এবং মস্কো দিয়ে দুই দেশের মধ্যে রেল যোগাযোগ স্থাপন করতে দুই দেশই আগ্রহ প্রকাশ করেছে।