
আশ-শুরুকের বরাতে ইকনা নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, স্থানীয় সূত্রগুলো জানাচ্ছে, ইসরায়েলি বাহিনী ব্যাপকভাবে ঢুকে পড়ে ভবনটি তল্লাশি করে এবং সংস্থার নিরাপত্তা কর্মীদের মোবাইল ফোন জব্দ করেছে।
হামলাকারীরা মোটরসাইকেল, ট্রাক এবং এমনকি ফর্কলিফট নিয়ে এসে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে ভবনে প্রবেশ করে। এই ঘটনায় নিরাপত্তা কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ভবনের ছাদে ইসরায়েলি পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
ইউএনআরডব্লিউএ-র বক্তব্য: “এটি জাতিসংঘের সুবিধা ও অভিমতির লঙ্ঘন। ইসরায়েলি বাহিনী জোর করে প্রবেশ করেছে।”
ইসরায়েলি পুলিশ দাবি করেছে, এটি জেরুজালেম মিউনিসিপ্যালিটির পক্ষ থেকে ঋণ আদায়ের জন্য করা হয়েছে। কিন্তু ইউএনআরডব্লিউএ এই যুক্তিকে রাজনৈতিক চাল বলে খারিজ করে দিয়েছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে নিন্দা জানিয়েছে।
এই সংস্থার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলা দীর্ঘদিনের। গাজা, পশ্চিম তীর ও পূর্ব কুদসে সংঘর্ষের সময় এগুলো তীব্রতর হয়। জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো এগুলোকে অবৈধ বলে মনে করে, কারণ এটি জাতিসংঘের অভিমতি লঙ্ঘন করে এবং অ-সামরিক স্থানের সুরক্ষা নষ্ট করে। 4321696#