বার্তা সংস্থা ইকনা: বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, আমেরিকা এ ধরনের অন্যায় পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদেরকে তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন থেকে বিরত রাখতে পারবে না। ফিলিস্তিনিরা তাদের অধিকার পুরোপুরি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া ফিলিস্তিনিদের গর্ব বলে তারা স্লোগান দেন।
হামাসের মুখপাত্র হাযেম কাসেম বলেছেন, ইসমাইল হানিয়াকে ‘সন্ত্রাসী’ তালিকাভুক্ত করার পদক্ষেপের মধ্যদিয়ে সমস্যা সমাধানে আমেরিকার অক্ষমতাই স্পষ্ট হয়েছে।
গত ৩১ জানুয়ারি ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের নেতা ইসমাইল হানিয়াকে কথিত সন্ত্রাসের অভিযোগে কালোতালিভুক্ত করেছে মার্কিন সরকার। পাশাপাশি তার ওপর নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছে ওয়াশিংটন। ফিলিস্তিনের পবিত্র বায়তুল মুকাদ্দাস শহরকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পর যখন মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে মারাত্মক রকমের উত্তেজনা বিরাজ করছে তখন এই পদক্ষেপ নিল আমেরিকা।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বুধবার এক বিবৃতিতে বলেছে, হামাসের সামরিক শাখার সঙ্গে ইসমাইল হানিয়ার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের প্রবক্তা তিনি।
ইসমাইল হানিয়া হচ্ছেন ফিলিস্তিনের সাবেক নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ও হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান। আরটিএনএন