বার্তা সংস্থা ইকনা’র রিপোর্ট: এই প্রদর্শনী সেন্টারটি ইসলামিক স্থাপত্যের অনন্য স্টাইল এবং মক্কার স্বতন্ত্র কাবা আর্কিটেকচার অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছিল।
এই প্রদর্শনী সেন্টারটি মূল দর্শনার্থী হচ্ছেন মক্কার স্থানীয় বাসিন্দা এবং ওমরা ও হজের হাজীগণ। এখানে এসে দর্শনার্থীগণ জানতে পারেন, কীভাবে হারামাইন শারিফাইনের পরিবর্তন ও উন্নয়ন হয়েছে।
এই প্রদর্শনটি ২০০০ সালে উদ্বোধন হয়েছে। এখানে মসজিদুল হারাম ও মসজিদুল নবী’র (সা.) স্থাপত্য সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়া হয়।
এই প্রদর্শনী সেন্টারে মোট সাতটি হল রয়েছে। হলগুলো যথাক্রমে প্রথম হল, মসজিদুল হারাম হল, কা’বা হল, ফটো হল, হস্ত লিখিত পাণ্ডুলিপি হল, মসজিদুল নবী (সা.) হল এবং জমজম হল।
এই সেন্টারে হারামইন শারিফাইনের দুর্লভ কিছু ছবি, উসমান বিন আফফানের খিলাফতকালে হস্তলিখিত পবিত্র কুরআনের পাণ্ডুলিপি, ইসলামি ইতিহাসের প্রাচীন গ্রন্থসমূহ এবং জমজমের ইতিহাসের গ্রন্থসমূহ রয়েছে। iqna