কাসেম বলেন: কোরআনটির দৈর্ঘ ২.৫০ ইঞ্চি, প্রস্থ ২ ইঞ্চি এবং মোট হচ্ছে ২ ইঞ্চি। আর এ জন্যই এই কোরআনটি বিশ্বের ক্ষুদ্রতম কোরআন হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে।
ড. সাইয়্যেদ আহমাদ কাসেম বলেন: এই পবিত্র কোরআনটিকে ওসমানি আমলের ছিল-মোহর রয়েছে, কভারটি স্বর্ণ দিয়ে প্রলেপ দেয়া ও সজ্জিত। কোরআনটির শেষে কোরআন খতমের দোয়া আরবি এবং তুর্কি ভাষায় লেখা রয়েছে। কোরআনটির ভিতর একটি অনুভিক্ষন যন্ত্র রয়েছে যা দিয়ে কোরআনটি পড়া সম্ভব এবং এই হিসাবে কোরআনটি পরিপূর্ণ এবং তার মধ্যে সবগুলো সূরা রয়েছে।
ইন্টারনেট সূত্রে বলা হয়েছে এই ধরণের ৭টি কোরআন পৃথিবীতে রয়েছে তবে ধারণা করা হচ্ছে এইটই হচ্ছে সব থেকে ক্ষুদ্রতম কোরআন।