কুরআন বিষয়ক বার্তা সংস্থা ইকনা’র রিপোর্ট: কাতার, সৌদি আরব ও তুরস্কের মদদপুষ্টে সিরিয়ায় সন্ত্রাসী চক্র বৃদ্ধি হচ্ছে। সৌদি আরব তাদের নিজেদের ভুল স্বীকার করেনা। কারণ যদি ভুল স্বীকার করে তাহলে নিজেদের মধ্যে জাতিগত সংঘাত সৃষ্টি হবে।
নুরি আল-মালিকি আরও বলেন: সৌদি আরবের সমকক্ষ যারা আছে এবং তাদের সাথে যারা যুদ্ধে লিপ্ত আছে তাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে বিলুপ্ত করার চেষ্টায় রয়েছে তারা।
ইরাকি প্রধানমন্ত্রী বলেন: আল কায়েদা এবং তাদের সমর্থকরা সিরিয়া এবং ইরাকে একবার পরাজিত হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা চেষ্টা করেছে সিরিয়া এবং ইরাকে ইসলাম সংস্কারপন্থী সরকার আসুক। এর প্রধান উদ্দেশ্য হল এই দু’দেশ তেল সমৃদ্ধ দেশ।
২০১৩ সালেন ৮ম ডিসেম্বরে আমেরিকার দূতাবাস গুলোয় সেদেশের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন গোপন চিঠি প্রেরণ করে এবং এই চিঠিতে সন্ত্রাসীদের আর্থিক সহায়তা করার কথা উল্লেখ করে। এই চিঠিতে বিষয়বস্তু থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় সৌদি আরব সন্ত্রাসীদের সহায়তায় সবথেকে বেশী অর্থ বিনিয়োগ করে আসছে।
২০০৩ সালে পর থেকে সৌদি-ইরাকি সম্পর্ক অনেক কমে গিয়েছে। এ দু’দেশের সম্পর্ক পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় অধিক গাঢ়তে পরিণত হয় এবং প্রতিরক্ষার আট বছর তথা ইরাক যখন ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানে হামলা করেছিল তখন ইরাকে সবথেকে বড় সমর্থক ছিল সৌদি আরব এবং সাদ্দামের সঙ্গে নিবির সম্পর্ক ছিল।