এই বিষয়টির ওপর ভিত্তি করে মিতাল গামার কেন্দ্রী পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে "আর-রহমান" মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুহাম্মাদ আব্দুল মুয়নাম হাজার গানিম (৩৫), "আউলিয়া" মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুহাম্মাদ ইব্রাহিম (৫৪) এবং "আন-নুর" মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুহাম্মাদ মাহমুদ মুহাম্মাদ (৪০) দাক্বিলীয়া প্রদেশের নিরাপত্তা ব্যুরোর ডিরেক্টর "ইমান আল-মালাহে"র নিকট একটি চিঠি প্রেরণ করেন।
এসকল মসজিদের পেশ ইমামগণ নর্দমায় পবিত্র কুরআনের পাণ্ডুলিপির সন্ধানের বিষয়ে আশ্চর্য হয়ে উল্লেখ করেন, পবিত্র কুরআনের পাণ্ডুলিপির কারণে এসকল মসজিদের টয়লেটের নর্দমা অবরুদ্ধ হয়েছে। আমরা এখনও বুঝতে পারছি না এই অপকর্মের জন্য কাকে দোষী সাব্যস্ত করব।
দাক্বিলীয়া প্রদেশের নিরাপত্তা ব্যুরোর ডিরেক্টর পেশ ইমামদের চিঠি গ্রহণ করার পর এই বিষয়টি তদন্ত এবং মুল দোষীকে খুঁজে পাওয়ার জন্য গবেষণা বিভাগের প্রধান 'মুহাম্মাদ হুসাইনি'কে নির্দেশ দেন।