বার্তা সংস্থা ইকনা: সুচি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাঁরা রাখাইন রাজ্যের এই মুহৃর্তের প্রকৃত অবস্থা অনুধাবন করতে পারছেন না। সবাই বলছেন দ্রুত ও তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থার কথা। সব কিছু খুব দ্রুততার সঙ্গে করতে হবে, এমনটাই আশা করেন সবাই। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের সঙ্গে তাল মেলাতে এখনই আমাদের সেই সামর্থ্য নেই।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সু চি বলেন, ‘বিশ্বের কাছে এই সমস্যাটা পাহাড়সমান হয়েছে। তবে জাপানের সাহায্যর দিকে তাকিয়ে আছি আমরা। প্রকৃতপক্ষে সাহায্য করার চেয়ে বোঝাপড়ার বন্ধুত্ব খুব প্রয়োজন। আমরা জাপানের প্রতি আশাবাদী। আমরা আশাবাদী জাপান বিশ্বের সঙ্গে মিয়ানমারের সম্পর্ক পুনর্গঠনে সহায়তা করবে।’