ইকনা: বেঈমানি করা একটি ভয়াবহ অপরাধ। রাসুলে করিম (সা.) বলেন, ‘চারটি দোষ যার মধ্যে পাওয়া যাবে সে খাঁটি মুনাফিক হবে। আর যার মধ্যে এর একটি পাওয়া যাবে তার মধ্যে মুনাফিকের একটি চরিত্র পাওয়া গেল, যতক্ষণ পর্যন্ত সে ওই অভ্যাস ত্যাগ না করে—যখন আমানত রাখা হয় সে খিয়ানত করে, যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন প্রতিজ্ঞা করে তখন বেঈমানি করে আর যখন ঝগড়া করে তখন গালি দেয়।’

বেঈমানি করা একটি ভয়াবহ অপরাধ। রাসুলে করিম (সা.) বলেন, ‘চারটি দোষ যার মধ্যে পাওয়া যাবে সে খাঁটি মুনাফিক হবে। আর যার মধ্যে এর একটি পাওয়া যাবে তার মধ্যে মুনাফিকের একটি চরিত্র পাওয়া গেল, যতক্ষণ পর্যন্ত সে ওই অভ্যাস ত্যাগ না করে—যখন আমানত রাখা হয় সে খিয়ানত করে, যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন প্রতিজ্ঞা করে তখন বেঈমানি করে আর যখন ঝগড়া করে তখন গালি দেয়।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৩)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘প্রত্যেক ওয়াদা ভঙ্গকারীর জন্য কিয়ামতের দিন একটি নিদর্শন থাকবে, তার বেঈমানির পরিমাণ অনুযায়ী তাকে উচ্চ (বৃহদাকার) করা হবে।
তবে জনগণের সঙ্গে প্রতারণাকারী শাসকের চেয়ে বড় বেঈমান আর কেউ হবে না।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩২৭২)