কুরআন বিষয়ক বার্তা সংস্থা ইকনা’র রিপোর্ট: মিশরের ‘দারুল আফতা’ জানিয়েছে: পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহর বানি উল্লেখ রয়েছে। যা মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর উপর নাযিল হয়েছে।
এ ফতোয়ায় আরও উল্লেখ হয়েছে: পবিত্র কুরআন চিত্তবিনোদন অথবা গানের সুরে তেলাওয়াতের জন্য নাযিল হয়নি। বরং পবিত্র কুরআন সুষ্ঠু ভাবে তেলাওয়াত করা, এর অর্থ বোঝা এবং পবিত্র কুরআনে যে সকল আহকাম এসেছে তার অনুসারে জীবনযাপন করা।
দারুল আফতা আরও জানিয়েছে: যে কুরআন বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে তেলাওয়াত করা হয়ে সেই কুরআনের সাথে হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর ওপর যে কুরআনের নাযিল হয়েছে এবং আমরা ইবাদতের দৃষ্টিতে যে কুরআন তেলাওয়াত করে পার্থক্য রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার এক যুবক অপেরা স্টাইলে বাদ্যযন্ত্রের সাঙ্গে কুরআন পাঠ কারার ফলে ‘দারুল আফতা’ এ ফতোয়া প্রদান করেছে।
এছাড়াও মিশরের ‘ওমর মুকাররম’ মসজিদের পেশ ইমাম এবং খতিব ‘শেখ মাযহার শাহীন’ ফেসবুকে লিখেছেন: ইন্দোনেশিয়ান সরকারকে সকল মুসলমানদের নিকট ক্ষমা চাওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। মহান আল্লাহর বানী, পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে মানুষের নিকট পৌঁছেছে এবং এই পবিত্র গ্রন্থের স্থান সর্ব্বোচ্চতে এবং সকল মুসলমানের অন্তরে এর স্থান রয়েছে। সুতরাং গান অথবা অপেরা স্টাইলে পবিত্র কুরআন পাঠ করা হারাম।
1412356