
আল-আলম চ্যানেলের খবরে জানানো হয়েছে, কারাভান-ই-আজাদি ‘সুমুদ’-এর সদস্য ওয়ায়েল নুয়ার নিশ্চিত করেছেন যে ইসরাইলি ড্রোন হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল এই বহরের সবচেয়ে বড় জাহাজ।
একইসঙ্গে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনের দখলকৃত ভূখণ্ডে মানবাধিকারবিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক ফ্রান্সেসকা আলবানিজ এ হামলার খবর নিশ্চিত করে বলেছেন, এই আক্রমণটি “সম্ভবত একটি ড্রোনের মাধ্যমে সংঘটিত হয়েছে।”
কারাভানটির কর্মীরা জানিয়েছেন, ড্রোন হামলার পর তিউনিসের সিদি বো সাঈদ বন্দরে জাহাজটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, ‘সুমুদ’ নৌবহরের মূল কাফেলা গত সপ্তাহের রবিবার স্পেনের বার্সেলোনা বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। পরদিন সোমবার ইতালির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেনোয়া বন্দর থেকে আরেকটি কাফেলা এতে যোগ দেয়।
আশা করা হচ্ছে, তিউনিস থেকেও একটি নতুন কাফেলা যাত্রা করবে এবং পথে গাজায় প্রবেশের লক্ষ্যে এ বহরের সঙ্গে যুক্ত হবে—যার উদ্দেশ্য গাজায় অবরুদ্ধ জনগণের কাছে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া ও তাদের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করা। 4304155#